top of page

খাগড়াছড়ির গঞ্জপাড়ার ইউসুফ মিয়া চলাফেরা করতে পারেননা। গাছ পড়ে মেরুদণ্ড ভেঙে যাওয়া পঙ্গু হয়ে গিয়েছে। এই কথাগুলি জানিয়েছিল দ্বীপায়ন। ইউসুফ ইটের ভাটায় কাজ করতো। এখন ছোট একটি চায়ের দোকান করে। তার চলাচল করতে খুব কষ্ট হতো। আমি ইউসুফ মিয়াকে একটা হুইলচেয়ার পাঠালাম। দ্বিপায়ন ও বীণা দিদি যেয়ে আজকে সেটি ইউসুফ মিয়ার হাতে তুলে দেয়। এতে ইউসুফ মিয়ার চলাচল কিছুটা সহজ হবে। ইউসুফ মিয়ার দুটি কন্যা সন্তান আছে। তারা লেখাপড়া করছে।
ধন্যবাদ দ্বীপায়ন ও বীণাদি।
ইউসুফ মিয়ার জীবন সহজ করার প্রচেষ্টা।
bottom of page